Login Sign Up Subscription Forgot Password
Chunati.com
  • Home
  • Chunati Barta
  • Who's Where
  • Books
  • Writer's Column
  • History
Latest Update
  • অ-ফরানের বন্ধু-রে
  • বেয়াই
  • জীবনের লক্ষ্য
  • চুনতির কৃতি সন্তান শামীম ফরচুন এর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন
  • খোদাকা শুকুরহে লাই লাতেরে
  • নীরব যাতনা আর কতকাল সহিব
  • সে আমার আর এল কই বন্ধু
  • বেসামাল
  • রাসূল (সঃ) এর জীবনী, অধ্যায় নং ১৯, শিরোনামঃ আমি দ্বীন ছাড়বো না
  • Siratunnabi (SM)
  • Blood Bank
  • Illustrious Person
  • Events & Happening
  • Gardens of Remembrance
  • Sher Khani
  • Send Your Profile
  • Photo Album
  • Video Channel

এক হরিনী ও তার বাচ্চারা

প্রিন্সিপাল দীন মুহম্মদ মানিক

  • প্রিয় সোনামনিরা! ক্যামন আছো তোমরা, ভালো তো ?
  • জ্বী, ভালো।
  • তা বেশ। বলতো আজকে কি শুনতে চাও তোমরা ? কবিতা, গল্প, গান, না অন্য কোন কিছু------!
  • (সমস্বরে) গল্প! গল্প!! গল্প!!!
  • রাজা বাদশার গল্প, উপন্যাস, উপখ্যান, ভ্রমন-কাহিনীতো অনেক শুনেছো। তাই আজ তোমাদের শোনাতে চাই পশুপাখীর গল্প। ক্যামন, শোনবে তোমরা ?
  • হ্যাঁ। হ্যাঁ, শোনবো। তাহলে আরো ভালো হয়। ইস্, কতই না মজা হবে-----!
  • বেশ, তাই সুন্দর করে বসো মনযোগ দিয়ে। আজ তোমাদের শোনাতে চাই এক হরিনী ও তার বাচ্চাদের করুণ কাহিনী।--

    আমাদের বাড়ীর অনতিদূরে আছে বিশাল বনভূমি। সেখানে বাস করে নানা ধরনের পশু-পাখী, সাপ, জন্তু জানোয়ার----। আজকের গল্পের সেই সুন্দরী হরিনীর বসবাসও সেই জঙ্গলে। তার আছে সদ্য প্রসবিত দুই শাবক। একটি পুরুষ জাতীয়, অন্যটি স্ত্রী জাতীয়। ও হ্যাঁ, উলে­খ্য যে, জন্মের আগেই তাদের বাবা মাকে বলেছিলো ছেলে হলে টুনটুন্ আর মেয়ে হলে তার নাম যেন ঝুনঝুন রাখা হয়। বাবা এখন আর নেই। এর কিছুদিন পরেই তাকে হতে হয়েছে নিষ্ঠুর শিকারীদের রসনাতৃপ্ত খাদ্য ----।

    টুনটুন আর ঝুনঝুন এমন ছোট যে, তারা এখনো পারে না লাফালাফি আর ছুটাছুটি করতে। একদিন মা হরিনী গেলো একটু দূরে বিচরণ করতে। এদিকে দীর্ঘক্ষন মাকে না পেয়ে বাচ্চাদের ডাকাডাকির বেহাল দশা। মা হরিনী মনের টানে আঁচ করে এলো ছুটে। মাকে পেয়ে বাচ্চারা স্বস্থি পেলেও অভিমানের স্বরে করতে লাগলো নানান প্রশ্ন।
  • কোথায় গিয়েছিলে মা এতক্ষণ ? এদিকে আমরা যে ভয়ে মরি।
  • মা! বুঝাতে পারবোনা সে দুঃখ তোদের। মনুষ্যজাতি বন উজাড় করে শেষ করে দিয়েছে আমাদের সব খাদ্য ----। তাই পেটের জ্বালায় দূরে যেতে হয় খাদ্যের সন্ধানে---- এখন বুঝবিনা। একদিন বড় হলে বুঝতে পারবি স-ব।
  • বলনা সে দুঃখ কিসের----?
  • সত্যি শুনবি সে দুঃখ ? তাহলে শোন----
  • মহান প্রতিপালক আল্লাহ পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী। তার মাঝে যাদের নাকি বিবেক আছে, তাদের বলা হয় মানুষ (মান+হুঁস)। আর বাকীদের বলা হয় পশু, পাখী, জীব-জন্তু, সাপ, কীটপতঙ্গ, আরো কত কি
  • মা! 'বিবেক' মানে কি ?
  • হ্যাঁ, মা, ভালোমন্দ যাচাই করার ক্ষমতাকে বলা হয় 'বিবেক'। আমাদের নাকি নেই সে ক্ষমতা। তাই পশু আমরা----। আমাদের মাঝেও আছে কতগুলো হিংস্র জানোয়ার, যেমন বাঘ, সিংহ ইত্যাদি যারা আমাদের ধরে ধরে খায়। আচ্ছা বাবা, ধরে নিলাম তাদের বিবেক নেই বলে তারা সুযোগ পেলে খায়, কিন্তু বিবেকওয়ালা মানুষেরা কেন আমাদের শিকার করে ? শুধু কি শিকার; একটা মারলে কত যে আনন্দ তাদের-----। পৃথিবীতে এর কোন বিচার আছে কি ?
  • সত্যি মা! তোমার কথা শুনে বড় চিন্তায় পড়ে গেলাম। তাহলে কি উপায় হবে আমাদের ?
  • চিন্তা করে লাভ নেই মা, যা হবার তাই হবে। পালনকর্তা যতদিন রাখবেন, ততদিন কেউ কিছু করতে পারবে না। চুপচাপ পড়ে থাক জীর্ণশীর্ণ এ ঝেপের আড়ালে। আমি আবার দেখি কিছু খেতে পাই কিনা। আমি খেতে চাই তোদের জন্য। না খেলে দুধ দেবো কি করে----। তাই তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাই লতাপাতা, তৃণের সন্ধানে----। এদিকে আবার মনুষ্যজাতিকে যেন কুলাচ্ছেনা কিছুই। এত খাদ্য ভান্ডার থাকার পরও চলছে বনউজাড়। আমরা যাবো কোথায় !!! এবার আমি যাই। সাবধান কিন্তু, উচ্চস্বরে চেচামেচি করবিনা। বাঘ সিংহ ছাড়াও আমাদের অনেক শত্রু। শৃগাল, হায়েনা, বনবিড়াল, বাঘদাস, এরাও কম না। আর ডাক শুনে বাগে পেলে মানুষেরাতো নিয়ে যাবে আস্ত ধরে।
  • আরো কিছুক্ষন বসো না মা ! দুধ না হয় না-ই খেলাম আমরা। ইচ্ছে হচ্ছে আরোকিছু শুনতে তোমাকে বসিয়ে রেখে। আচ্ছা মা, বাবাকে তো দেখলাম না কোনদিন, সে কোথায় ? কি আরা বলবো সে দুঃখের কাহিনী। বড় ভালো, সুন্দর, সুপুরুষ ছিলো সে। প্রথম দর্শনেই প্রেম করে সংসার পেয়েছিলাম আমরা। বছর না যেতেই আমাদের ঘরে এলি তোরা। আমার ইচ্ছে হতো তার সাথে থেকেই বিচরণ করি। সে-ই সাবধান করেছিলো আমাকে, ‘সাথে যেকোনো, কখন যে ঐ মনুষ্যজাতির খপ্পরে পড়ি জানি না। তুমি তো মা হতে যাচ্ছো। তাই খুব সাবধান যদি আবার দেখা না হয়, মাফ করে দিও সে ছিলো বড়ই সাহসী। যৌবনোদ্দীপ্ত মনোবল নিয়ে পরোয়া করতোনা কিছুকেই। তার কথা ঠেলে সাথে যাই নি আমি। না গেলে কি হবে, তাকে ছেড়ে বেশী দূরে থাক্তেও সায় দিতো না মন। একদিন বের হলাম এক সাথে। পৃথক হয়ে গেলাম কিছুদূরে গিয়ে। হঠাৎ ঝোপের আড়াল থেকে শুনতে পেলাম গুড়–ম-গুড়ুম শব্দ। আর যায় কোথায়! বিকট ডাকদিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো আমার স্বপ্নের প্রাণপুরুষ। কলজে ছিড়ে টুকরো-টুকরো হয়ে গেলেও কিছুই করার ছিলোনা আমার ----। পালাতে ইচ্ছে হচ্ছিলোনা, ঝোপের আড়ালে থেকে দেখলাম, আমার বুকের ধনকে হত্যা করে কত আনন্দই না করছে তারা (শিকারীরা)। আমার সামনেই নিয়ে গেলো তাকে বহন করে। ঘটনাটি ঘটেছিলো তোদের জন্মের দুই এক মাস আগে ----
  • এতোদিন বলোনি কেন মা সে কথা আমাদের!
  • সবকথা কি বলা যায় ? ভেবেছিলাম 'পশু' হওয়ার কারণে কোনদিন জানতে চাইবিনা তোরা। এবার তা হলে উঠি আমি। সাবধানে থাকবি কিন্তু ----।
  • না, মা যেয়োরা। আরো কিছু বলোনা তোমার জানাশোনা থেকে !
  • ইস্। আরা পারা গেলোনা তোদের জন্যে। শোন্ তাহলে----
  • মানুষেররা আমাদের মেরে মেয়ে খায়, আবার রসিকতা করে বলে ‘হরিনের শক্র হলো তার মাংস নিজেই।’ আমাদের তারা যে শুধু খায়, তা কিন্তু নয়, বড় বড় স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে রাজা, মহারাজা বা উপরওয়ালাদের উপটোকন হিসেবেও ব্যবহার করে। এ ধরনের একটি মজার কাহিনী (সত্যঘটনা)শোনাচ্ছি এখন

  • একসময় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন একজন জাঁদরেল সাময়িক বাহিনী প্রধান। ফিল্ড মার্শাল ছিল তার খেতাব। তৎকালে পূর্ব পাকিস্তানে ছিলো তার এক     অন্তরঙ্গ বন্ধু। সেই বন্ধু একবার প্রেডিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানালেন তার বাড়ীতে বেড়াতে আসতে। প্রেসিডেন্ট বলে কথা! যথাযথভাবে আয়োজন হলো সব কিছুর। এমনকি শিকারের প্রোগ্রামও। প্রেসিডেন্ট আসলেন। ভজন-ভোজন শেষ হওয়ার পর সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে গেলেন পাশে জঙ্গলে হরিণ শিকারে। কিছুদূরে গিয়ে দেখতে পেলেন এক নাদুসনুদুস হরিণ গাছের তলায় ঝিমুচ্ছে। প্রেসিডেন্টতো খুশীতে আটখানা। আর যায় কোথায় ! ‘গুড়ম-গুড়ম’। সাথে সাথেই হরিণ কুপোকাত। দৌঁড়ে গেলো সকলে। দেখে, হরিনের গলায় রশি বাঁধা। খুশীর বদলে সবাই খামুশ। শুধু চললো মুখ চাওয়া-চাওয়ি। বিদায় নেওয়ার সময় প্রেসিডেন্ট মুখভার করে বন্ধুকে বললেন, “কাজটি ভালো করোনি কিন্তু! স্যারি, খুশী হতে পারলাম না তোমার তোষামোদে ----।
  • আচ্ছা মা, তুমিইনা বললে, মান ও হুঁস আছে বলেই মানব-জাতিকে বলা হয় ‘মানুষ’। তবে তাদের মাঝে এমন কোন গোষ্ঠি নেই যারা আমাদের (পশুপাখি) নিয়ে ভাবে ? দয়ামায়া হয় আমাদের জন্যে?
  • এটা অবশ্য একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। হ্যাঁ, এরকম কিছু মহৎপ্রাণ মানুষ দেখা যায ইদানীং। তারা সোচ্চার হয়ে বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার করে “শিকার নিষিদ্ধ কর। আর পশু-পাখী নিধন নয়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার খাতিরে তাদের বাঁচিয়ে রাখা দরকার। তাদের জন্য অভয়ারণ্য সৃষ্টি কর” ইত্যাদি কত মজার মজার শ্লোগান। শোন্লে ভরে উঠে মনপ্রাণ। কিন্তু কে শোনে করা কথা! প্রতিদিন অহরহ চলছে বন্যপ্রাণী নিধন। অনেক ক্ষেত্রে বনরক্ষকই হয়ে ওঠে 'বনভক্ষক'
  • তাহলে কি বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই আমাদের?
  • থাকবে না কেন ? শত নিরাশার মাঝেও অনেক সময় দেখা যায় আশার আলো। অনেক আগে থেকেই সরকার কিছু বনাঞ্চলকে ঘোষনা দিয়েছে 'অভয়ারণ্য' হিসেবে। এ ‘রকম একটি এলাকা 'চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারন্য' । আমাদের সৌভাগ্য যে, এ এলাকায় বসবাস আমাদের ----।
  • মা 'সরকার' কে ?
  • এইতো মাঝখানে আবার প্রশ্ন। আরে বাবা, যারা দেশ শাসন করে তাদেরকে সরকার বলা হয়।
  • তারা কোন দেশ থেকে এসেছে ?
  • ঝুনঝুন! বড্ড বাড়াবাড়ি হচ্ছে কিন্তু। স-ব কিছু জানতে চাসনে ---- তোদের সে, বয়স হয়নি। বড় হলে জানবি স-ব। বেশী জানালে রাজার গোষ্ঠী শিয়াল, বন্যকুকুর লেলিয়ে দিয়ে তুলে নিয়ে যাবে যে -----। তারা এ দেশেরই লোক। তবে এ দেশের চেয়ে অন্য কোন দেশের মর্জি মাফিক চলাকে নিরাপদ মনে করতেই পারে----।
  • আমরা যদি ভোট দিতে পারতাম, তবে লাইন ধরে সরকারকে ভোট দিতাম। কত্তো ভালো তারা -----।
  • ইস্! তোরা লাইন ধরে ভোট দিবি, আর আদমজাতি চেয়ে থাকবে হা করে? সাহস তো কম নয় তোদের ----
  • শোন্! ভোট ফুট, আমাদের মতো 'ইতর প্রাণীর' কাম না । তদুপরি এখন চলছে 'ডিজিটাল যুগ'। ভোট দিতে হয় না। ভোট নিয়ে নেয়া হয়। ভোট কেন্দ্রে না গেলেও ভোট গন্য হয়ে যায়। জানিস, মানবজাতির সে ব্যাপারে কি অদ্ভূত অগ্রগতি। এমনকি ভোট না করেও নির্বাচিত হওয়া যায় ----।
  • মা! আর বিরক্ত করবোনা তোমাকে। এবার তা'হলে চুনতি অভয়ারন্য নিয়ে বলো কিছু।
  • আমাদের 'চুনতি অভয়ারণ্য' এখন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অভয়ারন্যের একটি। জানিস, এর নাম ভাঙ্গিয়ে এ এলাকার হর্তাকর্তাকে সুদূর ব্রাজিল নিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। ডকুমেন্টারী ফিল্ম করা হয়েছে আমাদের নিরাপদ বসবাসের চিত্র দেখিয়ে। আসলে কি তাই?
  • বলনা মা আসলে কি?
  • <\li>ফরেষ্ট রেঞ্জ অফিসের আশেপাশের কিছু এলাকা নিয়ে ফিল্ম করা হলেও মূলত: বিরাট বনভূমিতে তেমন কোন খাড়া গাছ, বনজঙ্গল নেই, আছে ইটভাটা। প্রতিদিন চলছে চুরি করে বন উজাড় আর কৃষিজমি আবাদ--- । আগ্রাসী ভূমিদস্যুরা দিনের পর দিন স্থাপন করছে স্থায়ী বসতি---। বন্য আইনের মারপ্যাঁচটি যেন এমন, একবার ঘর তৈরী করতে পারলেই তাকে নাকি উঠিয়ে দেয়া যায় না।
  • তা হলে এর শেষ কোথায় মা ?
  • আরে, শেষ নেই, শেষ নেই। তবে দুঃখ করিসনে তোরা। আমাদের কপাল যতই পোড়া হোক্ না কেন, আন্তর্জাতিক পুরস্কারতো পেয়েছি আমরা ! এদিকে সন্ধ্যা খনিয়ে এলো। এখন আমি যাই খাদ্যের সন্ধানে---। টুন্ টুন, ঝুনঝুন! সাবধানে থাকবি কিন্তু---পরম পালনকর্তার কাছে সৌপর্দ্ধ করলাম তোদেরে----।
    কিছুদূর যেতে না যেতেই 'গুড়ম-গুড়ম' শব্দ। রাত গভীর থেকে গভীরতর। ফিরে আসে না আর মা। তবে শান্তনা এটুকু যে, শেষ বিদায়ের আগে বাচ্চাদের জানার অদম্য আগ্রহে 'বেরসিক' কথা গুলো প্রাণীকূলকে জানাতে পেরেছিল সেই মা।

     

     





    লেখক ঃ    চুনতি মহিলা ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা-অধ্যক্ষ ও অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
            মোবাইল ঃ ০১৮১৯-৮৬৩৮৮৮।





Post Date : 19 Mar 2023
Share

Comments

Leave a Replay

Make sure you enter the(*)required information

Chunati.com~Posting Comments

Writers
  • আছমা উল্লাহ8
  • আছিম উল্লাহ নাবিল1
  • আদনান সাকিব20
  • আনোয়ারুল হক9
  • আবু উমর ফারূক আহমদ, পি এইচ ডি 3
  • আমীন আহমেদ খান1
  • আহমদুল ইসলাম চৌধুরী10
  • উমেদ উল্লাহ খান9
  • এ ডি এম আব্দুল বাসেত (দুলাল)10
  • এম. তামজীদ হোসাইন24
  • এরশাদ উল্লা খান1
  • ওয়াহিদ আজাদ13
  • কশশাফুল হক শেহজাদ1
  • খাতুন রওনক আফযা (রুনা)56
  • চুনতির ইতিহাস-সংগৃহিত2
  • ছাইফুল হুদা ছিদ্দিকী60
  • জওশন আরা রহমান1
  • ড. নাসের খান2
  • ড. মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী2
  • ড. শব্বির আহমদ2
  • প্রফেসর ড. আবু বকর রফীক2
  • প্রিন্সিপাল দীন মুহম্মদ মানিক4
  • ফরচুন শামীম5
  • মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান তুষার4
  • মাইমুনা1
  • মাওলানা আজিজ আহমদ (আনু) 1
  • মাওলানা খালেদ জামিল2
  • মাসুদ খান5
  • মিজান উদ্দীন খান (বাবু)27
  • মিনা2
  • মোঃ নুরুল কিবরিয়া সাকিব (দিলকাশ চাটগামী)18
  • মোহাম্মদ আনোয়ার উল্লাহ (সুজাত)1
  • যাহেদুর রহমান1
  • রবিউল হাসান আশিক10
  • রুহু রু‌হেল4
  • লায়লা মমতাজ রুপা3
  • শাহেদ হোছাইন1
  • সংগৃহীত18
  • সুজাত হোসেন1
  • সানজিদা রহমান নন্দন5
  • হাবিব খান3
  • হেলাল আলমগীর4

Categories
  • Article230
  • Poetry132

Important Link

  • Chunati At a Glance
  • Forum
  • Priyo Chunati
  • Condolences
  • Career Corner

Important Link

  • Educational Institutions
  • Clubs
  • Chunati High School Ex-Students Association
  • Terms of Use
  • Terms of Use~Priyo Chunati

Other Links

  • Founder
  • Admin Panel Members
  • Volunteer Panel Members
  • Social Works
  • Feedback

Contact Center

 Contact No: +8801313412646, +8801713255615,+6590252498(S'pore)
 Email: chunati.com@gmail.com

Copyright © 2006 www.chunati.com .All rights reserved.