পুস্প যে তার গলে....ভূবন আমার ভোলে....স্মৃতির পুস্করনির ঘাট। হাত পা ছড়িয়ে একটু বসলেই ভালো হয়ে যায় মন। মাথার উপরে পুর্নিমা চাঁদের মাতাল করা থৈ থৈ আলো, ঝিঝি পোকার একটানা ডাক, ফোঁটা ফোঁটা শিশিরের টুপটাপ ঝরে পড়ার শব্দ, হালকা নরম বাতাস আর পুর্ন পুর্ন মন। সুখস্মৃতি গুলো একেকটা জোনাকি হয়ে মিটমিট মিটমিট জলতে থাকে অবিরাম।রুপের সে কি তুমুল বাহারি আয়োজন.!!সুনসান চারিদিক,ভরপুর মায়াজাল,অনুভূতির সে এক আজীব নূরজাহান....আহা......!!!পুস্করনির সান বাধানো ঘাট যেনো ষোড়শী অপরুপার পায়ের নূপুর। আমি তাকে "রুপকথা" নামে ডাকি। সুখের অকৃপণ রসদ আছে তার। সুখ জাগানিয়া পরান বন্ধুয়া একটু আধটু গল্প বলে,সম্মোহনের প্রদীপ জালে....আমি সেই পুস্করনী তে ঝাঁপ দেই যখন তখন।স্নান করি, ডুব দিই, সাতার কাটি এপার ওপার....ভালো লাগে...পরাণটা জুড়ায়ে যায়....মন তাহারে খোঁজে....সেও তাহা বোঝে......কি সুখ...কি সুখ...হাঁসের ছানা দিঘীর জলে সাতরে বেড়ায়,আর আমি আমার ছেলেবেলায় সাতরে বেড়াই...
Make sure you enter the(*)required information