স্বপ্ন দেখি ঝলমলে রৌদ্রেলা একদিন- ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||| মানুষ নামের অতি চালাক প্রাণীটা কেবল স্বপ্ন নিয়েই বাঁচে। নয়তো কঠিন এই জীবন সত্যে হতাশ হয়ে নিত্য তাঁরা আত্মহননের পথকেই বেচে নিতো। -মিজান উদ্দিন খান বাবু।
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||| স্বপ্ন কল্পনায় মানুষ বাঁচে আর নিত্য নতুন প্রাসাদ সিংহাসনে আরোহন করে দু'হাতে তালি বাজায়- এই কে আছো,হুকুম তামিল করো'। অধীন বশের জ্বীন ইফ্রিদ এসে জড়সড় হয়ে দাঁড়িয়ে বলে- আদেশ দেন মালিক, শিশমহল গড়ে দেই রাঙা পাহাড়ের ভেতরের ভেতরে,কুহেকাফ শাহজাদি ইয়াসমিন কে এনে দেই আপনার সেবায়। কি চান,হীরামানিক,কাশ্মিরী জরির কটি,বহুমূল্যের রাজবেশ,দুধ সাদা নকশি নাগরা পাদুকা? অবশ্যই যে মানুষ ভাবে সমৃদ্ধ মসৃণ সে,একদিন না একদিন সাথর্কতার মুখ দেখে-কৃতিজনের পাতায় উঠে তার নাম। লক্ষ্য তাকে গন্তব্যে পৌঁছাতে কুপি চেরাগ হ্যাজাক হাতে সাহায্য করে আর হাজার ভোল্টের আলোতে ভরে উঠোন।অত:পর মায়াবী চাঁদের নরম নরম আলোতে ভরে অন্তর। তেমনি,রুগ্নাভাবে সে হয় -হতাশ, স্বপ্নাহত পোডা মন একদিন তাকে নিকষ কালো আধারেই ছুঁড়ে দেয়! হতভাগ্য সে নিজের অজান্তে স্রেফ মৃত্যুপুরী কুপের দিকে এগিয়ে যেতে যেতে তলিয়ে হারিয়ে যায়। সুপ্রিয় পাঠক, আসুন আমরা সবাই নিত্য নতুন চকচকে স্বপ্ন বুনি আর তরতরে এগিয়ে যাই জীবন নামের কঠিন দুরুহ পথ পেরিয়ে সোজা সেই সাজানো বাগানে-যেখানে স্বয়ং অপ্সরা বরণ ডালা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন পুষ্প সুরভী ছড়ায়ে! এবঙ তরতরে এগুনোর ফর্মুলা নং ওয়ানঃ সাহিত্য চর্চা- যা মন এবং চিন্তার স্বাস্থ্য গঠণ,আত্মউপলব্ধি আনতে সাহায্য করে।তাছাড়া,সাহিত্য আপনাকে ন্যায়-অন্যায় সম্পর্কে জ্ঞাত করবে। আমার দূর্বল গ্রন্থণের আহবান- আসুন আমরা সবাই সাহিত্য প্রেমে যে যা পারি লেখি, পড়ি এবং এভাবে সমৃদ্ধ হই চিন্তা চেতনা ভাব বোধে। গৃহস্থ বাড়ির মাচানতলায় কে ঐ ষোড়শী? জ, না, ল? ( J, L ? ) [][][][][][][][] মিজান উদ্দিন খান বাবু। চুনতি উচ্চ বিদ্যালয়। ব্যাচ-১৯৮৩
Make sure you enter the(*)required information