শিরোনামে লাল জ্যাকেট ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||| - এই উপস্থাপন/ লেখাটি নিদিষ্ট কোন এলাকার মানুষকে আঘাত বা সম্মানহানি করার জন্য নিশ্চয়ই নয়,তথাপি বলার অশুদ্ধতার কারণে কারো মনে কষ্ট এলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী হবো নির্দ্বিধায়। ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। কোন নগর শহরে কলকারখানা শিল্প প্রতিষ্টান গড়ে উঠলে ঐ স্থানে অবশ্যই অনেক মানুষ জীবিকার সন্ধান, তাগিদে ভীড় করবে- আসবে বিভিন্ন কিসিমের লোক।বন্দর নগরী চট্রগ্রামেও ইপিজেড আর বন্দরের কারণে বইছে সেই বাঁধভাংগা জনস্রোত। নিত্যদিনই আসছে- শিক্ষিত,অর্ধশিক্ষিত,মূর্খ তেমনি ভদ্রলোক ইতরের পাশাপাশি,চোর, ডাকাত,দাগী আসামী-মোষ্ট ওয়াণ্টেড সহ অনেকেই। হয়তো,তাদের মাঝে খুনী ঠগীর বংশধর ও মিশে আছে নিপাট ভদ্রজনের বেশে।আরো একশ্রেণীর ইতরসম মানুষ আছেন- তারা হলেন দালাল। আবার দেহপসারিণীরাও আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে -কেউবা সরাসরি কেউবা চাকুরীর আড়ালে। অবশ্যই নিজ দেশের সর্বত্র গমন করার অধিকার সবার আছে আর এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা নেহায়েতই মূর্খামি।কিন্ত সব কিছুরই একটা সীমা থাকা উচিৎ যা এখন লংঘিত হচ্ছে। এবঙ ক্রমশঃ এগিয়ে যাচ্ছি আমরা-সেই ভয়াবহ পরিণতির দিকে। আসুন তা হলে একটু খোলসা করিঃ যে কোন স্থানেরই যেমন একটা আয়তন আছে তেমনি ধারণ ক্ষমতা ও নির্ধারিত, অন্যথায়,স্থানটা বসবাস যোগ্যতা হারিয়ে নর্দমার স্তপে পরিণত হবে।পযার্প্ত পানি, বিদ্যুৎ গ্যাসের অভাবে দুর্বিসহ হবে মানবজীবন। অতঃপর ছড়িয়ে যাবে রোগ বালাই জীবনঘাতি বিমারে ধুঁকে ধুঁকে মরবে অসহায় লোকজন। অন্যদিকে, এরচেয়েও মারাত্মক ক্ষতের সৃষ্টি হবে নষ্টদের লাগামহীন দৌরাত্মে- -ক্রমাগত অপকর্ম অপরাধে অতিষ্ঠ হয়ে যাবে সমাজ জীবন। তখন,অপরাধীর স্বর্গ রাজ্যে আব্রু নিয়ে বেঁচে থাকাটাই চরম কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। প্রতিকারের উপায়ঃ চট্রগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্ধারিত ফরমে নিজের নাম,বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি জানিয়ে যথাযথ ফি' সহকারে বসবাস অনুমতি পত্র নিয়ে জেলানুয়াযী জ্যাকেট' বুঝে নিতে হবে।যেমন-কুমিল্লা,বি.বাড়িয়ার মুরাদনগর, নবীনগর এসব এলাকার জন্য লাল জ্যাকেট এবং ক্রাইমজোন অনুযায়ী জ্যাকেটের কালার নির্ধারিত হবে। জ্যাকেট পরিধান ছাড়া কাউকে রাস্তায় পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে নগর আইনে জেল জরিমানা করার বিধান রাখা হবে। স্বল্পকালীন অবস্থানের ক্ষেত্রে স্থানীয় বিশিষ্ট জনের সুপারিশ/জিম্মায় ৯০ দিন পর্যন্ত অনুমতি দেয়া যাবে।আগত বেকাররা অনুমতি পাবেন কোটানুয়াযী আর ভবঘুরেদের অবস্থান পুরাপুরিই নিষিদ্ধ করা হবে। অবশ্যই সরকারী,আধা সরকারী সহ সরকারের অন্য যে কোন প্রতিষ্টান ও যে কোন ব্যাংক, বীমা, শিপিং এজেন্টের লোকদের জন্য এই নীতি শতভাগ শিথিল রাখা হবে এবঙ জাতীয় উন্নয়ন ও রপ্তানী প্রবৃদ্ধির স্বার্থেই এই সুপারিশ করা হবে। যারা প্রকৃত চট্রগ্রামের লোক,তারা এন,আই,ডি দ্বারা চিহ্নিত হবেন যদিও এখানেও ভেজাল -ভিন্ন শহরের অনেকেই এখন রং বদলে চাটগাঁইয়া- সংক্ষেপিত। মিজান উদ্দিন খান বাবু চুনতি উচ্চ বিদ্যালয় ব্যাচ-১৯৮৩।
Make sure you enter the(*)required information