Login Sign Up Subscription Forgot Password
Chunati.com
  • Home
  • Chunati Barta
  • Who's Where
  • Books
  • Writer's Column
  • History
Latest Update
  • বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও আইআইইউসি চট্টগ্রামের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আবু বকর রফিক আহমদ এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
  • একজন নিয়াজ আহমদ খান
  • চুনতি সমিতি ঢাকার ২০২৫ সালের শিক্ষাবৃত্তির আবেদন আহ্বান
  • বাংলাদেশ রেলওয়ে চট্টগ্রাম জেলার নতুন পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন শাকিলা সোলতানা
  • বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও আইআইইউসি চট্টগ্রামের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আবু বকর রফিক আহমদ, চুনতি ফাতেমা বতুল মহিলা ফাজিল মাদ্রাসার সভাপতি মনোনীত
  • এশিয়া উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসের সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ
  • ।। দাদা-দাদী বৃত্তান্ত ।।
  • ব্যবহারিক বিজ্ঞান উৎপত্তি ও বিকাশ
  • রমজানের বরকত
  • Siratunnabi (SM)
  • Blood Bank
  • Illustrious Person
  • Events & Happening
  • Gardens of Remembrance
  • Sher Khani
  • Send Your Profile
  • Photo Album
  • Video Channel

দেহ শীতল করা গুরুত্বপূর্ণ তিন অভয়ারণ্য

এম. তামজীদ হোসাইন

আমার দেখা বাংলাদেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অভয়ারণ্যতে যতবারই আমার পা পড়েছে আমাকে বারবার এসব জায়গা প্রকৃতি সৌন্দর্য দ্বারা মুগ্ধ করেছে। আমাকে এই জায়গাগুলো বারবার কাছে টেনেছে। প্রকৃতির এমন সুন্দর আবহাওয়াগত আচরণ আমি খুব কমই দেখেছি। তাই এই তিনটি অভয়ারণ্য এলাকা নিয়ে দু'চার কথা বলতে বসলাম।


প্রথম- প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আঁধার সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার পর্যটন প্রাণকেন্দ্র শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের মধ্যে এক অনন্য সৌন্দর্য রূপে পর্যটকদের কাছে সমাদৃত। সৌভাগ্যক্রমে এই সৌন্দর্যপুরীতে আমার প্রায় সাড়ে তিন বছর চাকুরী করার সুযোগ হয়েছে। তাই এই এলাকার সাথে আমার অনেক স্মৃতি বিজড়িত সময় রয়েছে। যা মাঝে মাঝে বর্ণনা করি। অভিজ্ঞতা থেকে তা যদিও অতি নগন্য বর্ণনা। যাহোক ট্রেনযোগে যখন আমি চট্টগ্রামে আসা যাওয়ার জন্য শ্রীমঙ্গল-চট্টগ্রাম রেলওয়েতে ভ্রমণ করতাম তখন সারা রাস্তাজুড়ে অপেক্ষা করতাম কখন লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতর দিয়ে ট্রেন পারাপার করবে। কারণ এই উদ্যানের ভেতর দিয়ে ট্রেন যাওয়ার সময় আমি প্রকৃতিকে অনুভব করতে পারতাম। এই উদ্যানের আবহাওয়াটা কেমন যেন শরীরটা ঠান্ডা করে দেয়। হৃদয়কে শীতল করে দেয়। তাই পুরো রাস্তাজুড়ে ক্লান্ত দেহকে একটু ঠান্ডা দেওয়ার জন্য লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানকে বারবার আমার শরীর কাছে ডাকত। এমনকি এয়ারকন্ডিশন বগিতে থাকলেও এই ঠান্ডা আবহাওয়াটা বুঝতে পারতাম। 


তাছাড়া বাসযোগে যখন চট্টগ্রাম থেকে ফিরতাম তখন অপেক্ষা করতাম কখন শ্রীমঙ্গল পৌঁছাব। শায়েস্তাগঞ্জ পার হলেই মোটামুটি চোখ খোলা রাখতাম। চোখ বন্ধ রাখলে আবার শ্রীমঙ্গল ক্রস করে মৌলভীবাজার সদরে চলে যাবে! তখন শ্রীমঙ্গল সদরে বাস থেকে নেমে যেতাম। ঠিক ফজরের আগমুহূর্তে ৫:০০ থেকে ৫:৩০ টার দিকে মৌলভীবাজার সদরগামী সৌদিয়া বাস এসে থামত শ্রীমঙ্গল সদরে। এরপর বাসস্ট্যান্ড থেকে সিএনজি নিয়ে আমাদের ঘাঁটির উদ্দেশ্যে রওনা দিতাম। সিএনজি লাউয়াছড়ার মাঝখান দিয়ে শমশেরনগরের উদ্দেশ্যে রওনা দিত। শমশেরনগর শ্রীমঙ্গলের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত ইউনিয়ন। কমলগঞ্জের নিজস্ব থানা রয়েছে। মৌলভীবাজার আর শ্রীমঙ্গলের ঠিক মধ্যখানে এর ভৌগলিক অবস্থান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে মূলত যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি দ্বারা শমশেরনগর এয়ারফিল্ড তৈরি হয়। বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ শাসনামলে ৬২২ একর জায়গা তারা অধিগ্রহণ করে। এর পরবর্তী সময়ে সিলেট বিভাগের অন্যান্য টিলা এলাকার মতো শ্রীমঙ্গল উপজেলার অধিকাংশ জায়গা ইজারার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে চা বাগান করার অনুমতি দেয়া হয়ে থাকে। এই নিয়ম এখনো বহাল আছে। তো ভোরের এমন মুহূর্তে লাউয়াছড়ার মতো প্রকৃতিকে অবলোকন করার সৌভাগ্য খুব কম মানুষের হয়। শীতকালে তো এই বিষয়টি আমাকে সত্যি অধিক আনন্দ দিত। আপনারা জানেন বাংলাদেশে সবচেয়ে শীতপ্রধান উপজেলা হচ্ছে শ্রীমঙ্গল। তো বাংলাদেশে শীতকে উপলব্ধি করতে হলে শ্রীমঙ্গল যেতে হবে৷ চায়ের দেশ, শীতের দেশ শ্রীমঙ্গল। লাউয়াছড়ার ভিতরের সরু পাকা রাস্তাটি খুব আঁকাবাঁকা। সেখানে বিশেষ করে শীতকালে কিছু সড়ক দুর্ঘটনা হয়ে থাকে। কুয়াশাঘন এই শীতের প্রকোপে আমার শরীরে কাঁপন ধরে যেত। তবুও খুব আনন্দ লাগত এই লাউয়াছড়ার জায়গাটি। রাস্তা থেকেই নানা প্রজাতির পশুপাখি, পোকামাকড়ের ডাক শুনে খুব আনন্দ লাগত। এমন একটি প্রকৃতি আমি খুব কম দেখেছি।


দ্বিতীয়- চট্টগ্রামের টাইগার পাস এলাকা। শ্রীমঙ্গলের অনেক সুলাম করা হয়ে গেছে। এবার আমার প্রিয় চট্টগ্রামের কিছু এলাকার কথা না বললেই নয়। আমার আলোচনার বিষয় মূলত শীতল আবহাওয়া নিয়ে। যেসব জায়গা আমাকে চুম্বকের মতো আকর্ষণ করেছে সেসব জায়গা নিয়েই আজকে আলোচনা করব। এর মধ্যে যদি পাঠকের জানার কৌতূহল মেটানোর সুবিধার্থে কিছু অহেতুক আলোচনা করতে হয় সেক্ষেত্রে কিছু অভিজ্ঞতা আর কিছু ইতিহাসের সংমিশ্রণ দিয়ে লেখা সাজানোর চেষ্টা করবো। সেক্ষেত্রে অধৈর্য্য না হওয়ার জন্য অনুরোধ থাকবে।
চট্টগ্রাম বন্দর নগরীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ভৌগলিক ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ চট্টগ্রাম হিল ট্র্যাকের এক অনন্যশৈলী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ধারক ও বাহক চট্টগ্রামের টাইগারপাস এলাকা। টাইগারপাসের দুই পাশে অবস্থিত দুটি সুউচ্চ পাহাড়। নগরীর প্রধান সড়কের অবস্থানগত কারণে এই পাহাড়গুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বহু আগে থেকেই। তাই এলাকাভেদে মানুষের চেনার সুবিধার্থে পাহাড়গুলোর স্থান কালভেদে আলাদা আলাদা নামকরণও হয়েছে। যেমন টাইগার পাসের উত্তর পশ্চিম দিকে অবস্থিত পাহাড়টিকে নামকরণ করা হয়েছে বাটালি হিল। অনেকেই এই হিলের আঁকাবাঁকার আধিক্যতার কারণে একে জিলাপি পাহাড় হিসেবেও চেনে থাকেন। বাটালি হিলের উচ্চতা প্রায় ২৮০ ফুট। এটি চট্টগ্রাম শহরের সর্বোচ্চ উঁচু পাহাড়। যদিও চট্টগ্রামকে নগরে পরিণত করতে মানুষের বসবাস বাড়ার সাথে সাথে এটি তার প্রাকৃতিক রূপ হারিয়েছে বহু আগেই। অনেক পাহাড় কেটে মানুষের বসবাসের জন্য বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছিল অনেক বছর আগে। তাই বর্তমানে শহরের অল্প কিছু এলাকা বনায়নের অংশ হিসেবে সংরক্ষিত আছে। তন্মধ্যে এই বাটালি হিল সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং এর আলাদা রূপবৈচিত্রের জন্য এটি মানুষের কাছে প্রিয় পর্যটন এলাকা। প্রকৃতিপ্রেমিরা একটু সময় পেলেই এখানে এসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে অবলোকন করে। টাইগার পাসের পূর্ব পাশে পাহাড়ি এলাকাটি সিআরবি(সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং) পাহাড় নামে খ্যাত। যদিও সিআরবি নামটি পাহাড়ের সাথে জড়িয়ে যায় ব্রিটিশ আমলে। এর পূর্বে উক্ত এলাকার নাম কি ছিল তা জানা যায়নি। তবে আপাতদৃষ্টিতে আলোচনার প্রাণ ধরে রাখতে সিআরবি নামটাকে ব্যবহার করছি। সিআরবি জায়গাটি রেলওয়ের অংশ হলেও এটি তাঁর বনায়নের অস্তিত্ব ধরে রাখতে পেরেছে৷ সিআরবি'র পাহাড়টির অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে যে বৈশিষ্ট্যটা আমাকে মুগ্ধ করেছে তা হলো পাহাড়ের অভ্যন্তরে ঢুকলে মনে হবে এটা চট্টগ্রাম শহরের বাইরের কোন জগৎ। নেই কোন মানুষের স্থায়ী কোলাহল। বহু বছরের পুরনো অসংখ্য গাছে ঘেরা সিআরবি'র শীতল আবহাওয়া শহরের মূল সড়কে পর্যন্ত প্রবাহিত হয়। যখন গাড়িগুলো টাইগারপাস মোড় থেকে লালখান বাজারের দিকে অতিবাহিত হয়  তখন গায়ে একটা শান্তিময় শীতল আবহাওয়া অনুভূতি সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি সেরা মখলুকাত হয়ে তখন শুধু আমার মহান স্রষ্টার প্রতি শোকরিয়া আদায়স্বরূপ আলহামদুলিল্লাহ উচ্চারিত হয় মুখ দিয়া। কিংবা সিআরবি দিয়ে যখন গাড়ি চলাচল করে তখন শহরের অন্যান্য অঞ্চল থেকে এই এলাকাটা অনেক শীতল। যা মানুষের শরীরের জন্য যথেষ্ট। বনাঞ্চল যে মানুষের জীবনের জন্য একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ তারই বাস্তব স্বাক্ষী এই এলাকাগুলো।


তৃতীয়ত- দু'টো জায়গার বর্ণনা দেওয়া শেষ। পরিশেষে যে অভয়ারণ্য রয়েছে সেটা অন্য কোন স্থান নয় আমার জন্মভূমি চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নে অবস্থিত চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। এটি বাংলাদেশের একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। সকলের কাছে চুনতি অভয়ারণ্য নামেই এটি বিশেষ পরিচিত। ৭,৭৬৪ হেক্টর বনভূূমি নিয়ে জৈববৈচিত্র রক্ষার জন্য ১৯৮৬ সালে এটি নামকরণের দিক থেকে অভয়ারণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও এই বনের ইতিহাস হাজার বছরের। এই অভয়ারণ্যের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি মূলত ছোট ছোট টিলা, অসংখ্য বড় বড় গাছ গাছালি, জীব জন্তু, পাখ পাখালি, পাহাড়ি ভূপ্রকৃতি, প্রচুর গভীর ও অগভীর খাদ রয়েছে। বনের মাঝে অনেক ছোট ছোট ছড়া রয়েছে। এসব ছড়াসমূহ পাহাড়ের জীব জন্তু পাখিরা পানি পানের উৎস। চুনতি অভয়ারণ্য বন্যহাতীর অন্যতম আশ্রয় স্থল এবং প্রজনন কেন্দ্র। এর মধ্যে গড়ে উঠেছে হাতির প্রাকৃতিক প্রজনন কেন্দ্রও। যাহোক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ঠিক মাঝপথে চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের অবস্থান। চট্টগ্রাম থেকে চুনতির আগ পর্যন্ত একরকম আবহাওয়া। আবার চুনতি অভয়ারণ্যের পাশে মহাসড়ক দিয়ে যখন গাড়ি চলাচল করে তখন শরীরটা কেমন যেন শীতল হয়ে যায়। এটা সম্পূর্ণ চুনতি অভয়ারণ্যের প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্যের অন্যতম কারণ। চুনতি অভয়ারণ্যের আরো অনেক বৈশিষ্ট্য আছে যা বাংলাদেশের অন্যান্য টিলা এলাকার মধ্যে নেই। বিশেষ করে জৈববৈচিত্র সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই অভয়ারণ্য অনেক এগিয়ে। এই অভয়ারণ্যে এখনো বন্যহাতী, মায়াহরিণ এর মতো দুর্লভ প্রাণীর বসবাস রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন রকমের পাখি তো রয়েছেই। এক সময় এই অভয়ারণ্যে হরিণ, বাঘ এর মতো প্রাণীও অনেক ছিলো। চুনতি এলাকায় এখনো অনেক বৃদ্ধরা হরিণ শিকারে যাওয়ার মতো ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে আছেন। ভূমিদস্যুরা এখন পাহাড় কেটে ব্যবসার পসরা সাজিয়েছেন। আগে চুনতি অভয়ারণ্য আরো বনজঙ্গলে বেষ্টিত ছিল। এসব অভয়ারণ্য সংরক্ষণে স্থানীয় মানুষদের ভূমিকা রাখতে হবে। নতুবা ভবিষ্যতে আমরা এরকম শিতল বাতাস, ফুরফুরে অক্সিজেন পাব না। প্রকৃতি আমাদের জন্য কতটা নিয়ামত সেটা গভীরভাবে চিন্তা করলে সবাইকে বিষয়টি নিয়ে ভাবাবে।




Post Date : 21 Oct 2022
Share

Comments

Leave a Replay

Make sure you enter the(*)required information

Chunati.com~Posting Comments

Writers
  • আছমা উল্লাহ8
  • আছিম উল্লাহ নাবিল1
  • আজম মিনহাজ1
  • আদনান সাকিব21
  • আনোয়ারুল হক9
  • আবু উমর ফারূক আহমদ, পি এইচ ডি 5
  • আমিন আহমদ খান1
  • আহমদুল ইসলাম চৌধুরী16
  • উমেদ উল্লাহ খান12
  • এ ডি এম আব্দুল বাসেত (দুলাল)10
  • এম. তামজীদ হোসাইন29
  • এরশাদ উল্লা খান1
  • ওয়াহিদ আজাদ17
  • কশশাফুল হক শেহজাদ1
  • খাতুন রওনক আফযা (রুনা)57
  • চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য1
  • চুনতির ইতিহাস-সংগৃহিত3
  • ছাইফুল হুদা ছিদ্দিকী64
  • জওশন আরা রহমান2
  • ড. নাসের খান2
  • ড. মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী2
  • ড. শব্বির আহমদ2
  • ডঃ মুঈনুদ্দীন আহমদ খান1
  • ডাঃ মাহমুদুর রহমান1
  • নায়েমা খানম শিমু1
  • প্রফেসর ড. আবু বকর রফীক2
  • প্রিন্সিপাল দীন মুহম্মদ মানিক12
  • ফরচুন শামীম5
  • মুহাম্মদ এশফাক হোছাইন1
  • মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান তুষার5
  • মাইমুনা1
  • মাওলানা আজিজ আহমদ (আনু) 1
  • মাওলানা খালেদ জামিল2
  • মাসুদ খান5
  • মিজান উদ্দীন খান (বাবু)27
  • মিনহাজুন্নিছা 4
  • মোঃ নুরুল কিবরিয়া সাকিব (দিলকাশ চাটগামী)18
  • মোহাম্মদ আনোয়ার উল্লাহ (সুজাত)1
  • মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন1
  • মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন2
  • যাহেদুর রহমান1
  • রবিউল হাসান আশিক10
  • রুহু রু‌হেল4
  • রিদুওয়ানুল হক1
  • লায়লা মমতাজ রুপা3
  • শাহেদ হোছাইন2
  • সংগৃহীত21
  • সুজাত হোসেন1
  • সানজিদা রহমান নন্দন5
  • হাবিব খান22
  • হেলাল আলমগীর4

Categories
  • Article272
  • Poetry162

Important Link

  • Chunati At a Glance
  • Forum
  • Priyo Chunati
  • Condolences
  • Career Corner

Important Link

  • Educational Institutions
  • Clubs
  • Chunati High School Ex-Students Association
  • Terms of Use
  • Terms of Use~Priyo Chunati

Other Links

  • Founder
  • Admin Panel Members
  • Volunteer Panel Members
  • Social Works
  • Feedback

Contact Center

 Contact No: +8801313412646, +8801819383870,+6590252498(S'pore)
 Email: chunati.com@gmail.com

Copyright © 2006 www.chunati.com .All rights reserved.