চোখের ওপর দূর্বাঘাসের জ্যামিতিক নক্ষত্র দেখে-দেখে তার ভেতর দিয়ে পুরো দিগন্তএই মাঠে এসে ছাউনি গাড়ে,লাল পাড় দেয়া শাড়ি পড়েছিলো বিকেলটায়তার একটু পরে স্নান সেরেসোনালীর মতো চুল খুলে দিয়েছিলো সন্ধ্যাএখন সন্ধ্যারাতের আবহ আসেতার চুলের শেষ চুমো থেকে টুপটাপ করেঝরে পড়া মুক্তবিচির মতো কুয়াশা এসে।এটাই মনে হয় পৃথিবীর শেষ গন্তব্য-আরো মনে হয় এখান থেকেই নাসার যানে চড়েপাড়ি দেয়া যাবে ব্রক্ষ্মান্ড অরণ্যে-একটা একটা নক্ষত্র যেদিন চুষে খাবেমহাকাশের রাক্ষস, ব্ল্যাকহোল নীহারিকাবুকের গহীনে পুরে নিবে।গ্যালাক্সি ধুমকেতু শিকার হবে যেদিনতখন এসবের প্লাবন...পারবে কি সে জাগাতে?কেউ জাগেনা, জাগিয়ে দিতে হয়, কেউ হারায়হেরে যায় কিংবা হারিয়ে দেয়,শরীরের কিংখাবে আটা থাকে বোকা বাক্সযাদু নয় তবে তার মতোপ্রেম নয় তবে তার মতো;এমন মনে হয় মাঝে মাঝে সবকিছুর মতোঅথবা সবই অর্থহীন;আপেক্ষিক মাত্রার জীবনে কিছুই সঠিক নয়আবার সবই সঠিকতাই এইসব কবিতায় নাম থাকে শিরোনামহীন।
Make sure you enter the(*)required information