নাম তার শুকুর আলী, ছিলেন মুন্সেফ ছিলেন দরবেশ –‘’চট্টগ্রামের ইতিহাস’’ লিখা- ড. এনামুল হক, দেখেছি সেথায়-নাম তাঁর দরবেশ বিশেষ ।লোহাগাড়া উপজেলায় ‘চুনতি’ গ্রামে তাঁর বাড়ি-মুন্সেফ ছিলেন পটিয়াতে, ছিল পৈত্রিক সম্পত্তি ,অংশ পিতার জমিদারীটিঘোড়ায় চড়ে আসা যাওয়া,পটিয়া - চুনতি ; এখনও শুনা যায় তাঁর দরবেশী কেরামতী ।শুনেছি মুন্সেফ বাড়িতে ছিল এক মোসাফের থানা ,দীঘি সমান পুকুর পাড়ে ছিল তার আস্তানা। বড় বড় হাড়ি পাতিল থাকতো পুকুর পারে পড়েএকদিন এক রাতের বেলা হাত দিল এক চোরে । হাতটি তার লেগে থাকে , সাধ্যি নাই তার ছাড়ে;ভোর বেলাতে মুন্সেফ সাহেব এলেন তার ধারে। হাউ মাউ কেঁদে চোর তাঁর পায়ে প্ড়ে –‘যা’ বলে ধমক দিয়ে তারে দিলেন ছেড়ে ।এখনও গ্রামে চুরি ডাকাতি করে পালাতে পারেনি কভু;ধরা সে পড়েছেই , শাস্তিও হয়েছে যবুথবু ।শুনেছি তাহাঁর মামলা গুলিতে মীমাংসায় ছিল কেরামতি –দুই দলেই সন্তুষ্টি লাভে মূল ঘটনার নিষ্পত্তি ।এই ভাবে বহু কেরামতি কথা ছড়ায় দূর দূরান্তে-মুন্সেফ কেবলার প্রভাব ছিল চট্রগ্রামের দক্ষিণ প্রান্তে ।তাঁর নামে আছে মসজিদ ,আছে মুন্সেফ লেইন ,চট্টগ্রাম রুমঘাটায়।পটিয়াতে মসজিদ , বাজার ,চুনতীতে – মসজিদ, পোস্ট অফিস, বাজারও আছে তথায় ।শেষ বয়সে আদালাত ছেড়ে করলেন এক মন্তব-শিক্ষক হলেন নিজেই তিনি ,শিক্ষার্থীরও ছিলনা বেতনের উদ্ভব।রক্ত আমার বইছে প্রপিতামহের, আছে বংশ মর্যাদা-রক্তের অমর্যাদা যেন না করি কভু, হে দয়াময় খোদা।শুক্রবার-১৯/০৮/২০১১ ইং
Make sure you enter the(*)required information