প্রফেসর ড. আবু উমর ফারূক আহমদ ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া থানার চুনতি ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা: মরহুম আলহাজ্ব মওলানা আবু তাহের মুহাম্মদ নাজের (গোল্ড মেডালিস্ট)। মাতা: মরহুমা মোসাম্মাৎ জয়নব বেগম। পিতামহ: মরহুম মাওলানা মাহমুদ উল্লাহ। কুতুবদিয়ার শাহ সাহেব শাহ মাওলানা আব্দুল মালেক আল কাদেরীর (রহ.) ছোট বোন মরহুমা মোস্তফা বেগম উনার পিতামহী। ওলিকুল শিরোমণি হযরত শাহ হামেদ হাসান আলভী আজমগড়ীর (রহ.) অন্যতম খলীফা চুনতীর স্বনামধন্য পীরে কামিল উস্তাদুল আসাতিযা হযরত শাহ ছুফি মওলানা নজীর আহমদ (প্রকাশ হুজুর) উনার মাতামহ এবং চুনতির অন্যতম প্রখ্যাত আলেম ও ওলিউল্লাহ হযরত শাহ হাফেজ আহমদের (রহ.) আপন চাচাতো বোন মরহুমা খায়রুন্নিছা বেগম উনার মাতামহী। এছাড়াও তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (IIUC) এর প্রাক্তন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আবু বকর রফীকের সহোদর।
প্রফেসর ড. ফারূকের সহধর্মীনি সূফিয়া বেগম সুবেদার (অব:) মরহুম মোহাম্মদ জানে আলমের ২য় কন্যা, এবং চুনতির গণ মানুষের অহংকার, গরীব-দুঃখীর পরম বন্ধু ও গণ প্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধামন্ত্রীর সামরিক সচিব (Military Secretary) মেজর জেনারেল মিয়া মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীনের সহধর্মীনি সম্পর্কে তাঁর আপন খালাত বোন।
প্রফেসর ড. ফারূক বর্তমানে ৫ সন্তানের (৩ ছেলে ও ২ মেয়ে) জনক। এরা সকলেই জম্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক এবং একই সাথে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক (দ্বৈত)। ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি স্বপরিবারে সিডনীতে স্থায়ীভাবে বসবাস করে আসছেন। তাঁর পরিবারের সকল সদস্যই অস্ট্রেলিয়ার কয়েকটি শীর্ষ স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন উচ্চপদে কর্মরত আছেন।
ড. ফারূক ও মিসেস সূফিয়া বেগমের ১ম সন্তান রাগিব ইফতিখার (জামী) ইউনিভার্সিটি অফ্ টেকনোলোজি সিডনী (UTS) থেকে মেডিক্যাল সায়েন্স নিয়ে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন এবং পরবর্তিতে ইউনিভার্সিটি অফ্ সিডনি (The University of Sydney) থেকে পাবলিক্ হেলথ্ বিষয়ে স্নাতকোত্তর (Masters) ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করছেন।
২য় সন্তান গালিব ইমতিয়াজ (শাওকী) ইউনিভার্সিটি অফ্ সিডনি থেকে সফট্ওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন এবং দীর্ঘ দিন যাবত অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।
১মা কন্যা তাহনিয়া আইনান্ ইউনিভার্সিটি অফ্ নিউ সাউথ্ ওয়েলস্ (UNSW) থেকে বায়ো ইনফরমেটিক্ ইঞ্জিনিয়ারিং (Bio-informative Engineering) এ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি বিশ্বের প্রথম ৫টি top most ranked ইউনিভার্সিটির অন্যতম Imperial College, London থেকে Public Health বিষয়ে স্নাতকোত্তর (Masters) ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তাহনিয়া বর্তমানে যুক্তরাজ্যের স্বাস্হ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে লন্ডনের একটি সরকারী হাসপাতালের গবেষক।
তাঁর স্বামী বদরুল হাসান (সালমান) যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত London School of Economics (LSC) থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তিতে সেখানকার সুপ্রসিদ্ধ আইন প্রতিষ্ঠান Lincoln's Inn থেকে ব্যারিস্টার হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন। বর্তমানে তিনি লন্ডনে তার নিজস্ব Law Firm এ আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন। ২য়া কন্যা জুমানা আফনান ওয়েস্টার্ন্ সিডনী ইউনিভার্সিটি (WSU) থেকে একাউন্টিং ও আইন বিষয়ে ডাবল্ স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। তিনি বর্তমানে সেখানে Chartered Accountancy অধ্যয়ন করছেন। তাঁর স্বামী সানাক আহমদ অস্ট্রেলিয়ার একজন রেজিস্টার্ড চার্টার্ড একাউন্টেন্ট এবং বর্তমানে সেখনকার একটি CA ফার্মের সিনিয়র একাউন্টেন্ট ।
৩য় সন্তান লাবীব ইশতিয়াক সম্প্রতি ওয়েস্টার্ন সিডনী ইউনিভার্সিটি (WSU) থেকে এডভান্সড্ মেডিক্যাল্ সায়েন্স্ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্টগ্রাজুয়েট মেডিসিনে (MD) উচ্চশিক্ষা লাভ করছেন। এছাড়াও লাবীব পবিত্র কুরআনের হাফেজ এবং হাফ্স্ 'আন্ 'আছিম্ কিরাতে বিশেষ ইজাযাহ্ (সনদ) লাভ করেছেন।
শিক্ষা জীবনঃ
প্রফেসর ড. ফারূক কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া থানায় অবস্থিত বড়ঘোপ ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ১৯৭৮ সালে ১ম বিভাগে দাখিল (মাধ্যমিক) পাশ করেন। এরপর তিনি ১৯৭০ সালে দেশের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চুনতি হাকিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ১ম বিভাগে আলিম (উচ্চ মাধ্যমিক) পাশ করেন। একই মাদ্রাসা থেকে তিনি ১৯৭২ সালে ১ম বিভাগে ফাযিল ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ১৯৭৪ সালে চট্টগ্রামের অন্যতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফার্স্ট ক্লাস (৬ষ্ঠ স্থান) নিয়ে কামিল ডিগ্রি অর্জন করেন। মাদ্রাসা শিক্ষার পাশাপাশি তিনি একই সাথে ১৯৭৪ সালে চট্টগ্রামের ওমর গণি এমইএস কলেজ (নৈশ বিভাগ) থেকে আরবীতে স্টার্ মার্কস্ সহ কৃতিত্বের সাথে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা (HSC) পাশ করেন এবং সরকারী বৃত্তি লাভ করেন। এরপর তিনি উচ্চ শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে ১৯৭৮ সালে সরকারী বৃত্তি নিয়ে সৌদি আরব গমন করেন। সেখানকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ মদিনা মুনাওয়ারা ১৯৮৪ সালে তিনি Lissans in Islamic Law (Shari'ah) বিষয়ে কৃতিত্ত্বের সাথে বিএ (সম্মান) ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তিতে ২০০৪ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ্ ওয়েস্টার্ন সিডনি ( UWS) থেকে আইন শাস্ত্রে মাস্টার্স (LLM Honours) ডিগ্রী লাভ করেন। LLM এ তাঁর থিসিসের বিষয় ছিল: Islamic Banking in Bangladesh। তিনি একই ইউনিভার্সিটি (UWS) থেকে পোস্টগ্রাজুয়েট্ স্কলারশিপ নিয়ে ২০০৮ সালে আইন বিষয়ে সর্বোচ্চ ডিগ্রী Doctor of Philosophy (PhD) ডিগ্রী অর্জন করেন। ড. ফারূক তার মৌলিক ও অসাধারণ গবেষণা কর্মের জন্য PhDতে High Distinction অর্জন করার বিরল মর্যাদা লাভ করেন; যার বিষয় ছিল: Law and Practice of Modern Islamic Finance in Australia. তাঁর মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণাদ্বয় অামেরিকার দু'টি প্রখ্যাত প্রকাশনী সংস্থা থেকে ২০১০ সালে প্রকাশিত হয়।
কর্ম জীবনঃ
১। সৌদি রাজকীয় দূতাবাস, ঢাকা; ট্রান্সলেটর্ কাম্ এডমিনিস্ট্রেটিভ্ অফিসার।
২। অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠনের অধীনে বাংলাদেশ আর্মির পদাতিক নিরাপত্তা ব্যাটেলিয়ন (Infantry Security Battalion) এর সদস্য হিসেবে ইংরেজী ও আরবী ভাষার দোভাষী।
৩। ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদ চট্টগ্রামের নির্বাহী পরিচালক।
৪। ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চিটাগাং (IIUC) এর ইন্সটিটিউট্ অফ্ এরাবিক্ ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগের লেকচারার।
৫। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের শরি'আহ বোর্ডের প্রিন্সিপাল অফিসার (শরী'আহ উপদেষ্টা)।
৬। বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার অফ্ নিউ সাউথ্ ওয়েলস্ ইন্ক্, অস্ট্রেলিয়া (সিডনী) এর ইমাম, খতীব ও ইসলামী উপদেষ্টা।
৭। এমিটি কলেজের (Amity College), যার পূর্বনাম Sule College (সিডনি, অস্ট্রেলিয়া) সিনিয়র লেকচারার।
৮। অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টার, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।
৯। বর্তমানে ইসলামিক কো-অপারেটিভ্ ফাইন্যান্স্ অস্ট্রেলিয়া লিমিটেডের শরীয়াহ সুপারভাইজরি বোর্ডের চেয়ারম্যান।
১০। বর্তমানে ইসলামিক ব্যাংক অফ্ অস্ট্রেলিয়া প্রজেক্টের (সিডনি, অস্ট্রেলিয়া) শরীয়াহ অডিট্ এক্সিকিউটিভ্।
১১। হামদান বিন্ মোহাম্মদ স্মার্ট ইউনিভার্সিটির (দুবাই, সংযুক্ত আরব আমীরাত) সহকারী অধ্যাপক।
১২। ইন্টারন্যাশনাল শরীআ'হ রিসার্চ একাডেমী ফর্ ইসলামিক্ ফাইন্যান্স (ISRA) এর (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া) সিনিয়র রিসার্চার।
১৩। দ্যি গ্লোবাল্ ইউনিভার্সিটি অফ্ ইসলামিক ফাইন্যান্স (INCEIF) এর (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া) সহযোগী অধ্যাপক।
১৪। ইউনিভার্সিটি ব্রুনাই দারুসসালাম, ব্রুনাই, এর অধীনে ফ্যাকাল্টি অফ্ বিজ্নেস্ এন্ড ইকনমিকসের (UBDSBE) সহযোগী অধ্যাপক।
১৫। বর্তমানে তিনি জেদ্দাৱ কিং আব্দুল আজীজ ইউনিভার্সিটির ইসলামিক ইকনমিক্স ইনস্টিটিউটে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
প্রকাশনা: বই: 1. Hassan, K, Ahmad, A., and Oseni, U. (2017). Fundamentals of Islamic banking and finance, Singapore: John Wiley & Sons (a textbook accepted for publication in 2017).
2. Ahmad, A., and Al-Mubarak, T. (2011). Principles and practices of Islamic microfinance for a global economy: the case of Bangladesh,Saarbrucken: LAP LAMBERT Academic Publishing GmbH&Co.
3. Ahmad, A. (2010). Theory and practice of modern Islamic finance: the case analysis from Australia. Florida: BrownWalker Press, p.322.
4. Ahmad, A. (2010). Developments in Islamic banking practice: the evidence from Bangladesh. Florida: Universal Publishers, p.228.
অধ্যায় ও রিপোর্ট: (ইংরেজী ভাষায়) 5. Mobin, M., and Ahmad, A.(2017). “Achieving sustainable economic development through Islamic microfinance and potential of proposed two tier mudarabah waqf business model”, in M. K. Hassan (ed.), Handbook of empirical research on Islam and economic life, Edward Elgar Publishing, pp.193–212.
6. Ahmad, A. (2017). “Regulation, performance and future challenges of sukuk: the evidence from Asian markets,” in Mutum, D. et. al (eds.), Advances in Islamic finance, marketing and management: An Asian perspective, Emerald Group Publishing Limited, Bingley, United Kingdom, pp.27-48.
7. Ahmad, A., and Karim, M.(forthcoming in 2017). “Issues deter the propelling growth of awqaf in Bangladesh: the way forward to its developments and widening the scope of its benefits," in N. Alam et. al (eds.),Islamic economies: stability, markets and endowments, Palgrave Macmillan.
8. Ahmad, A., and Rahman, S.(forthcoming in 2017). “Corporate social responsibility in Islamic banks’ practices: evidence from Bangladesh”, in Toseef Azid, et al, eds. Research in Corporate and Shari`ah Governance in the Muslim World: Theory and Practice,Emerald Group Publishing Limited, Bingley, United Kingdom.
9. Ayub, M., and Ahmad, A. (forthcoming in 2017). “Takaful as a means for social welfare: transforming it to Musharakah Ta`awuniyyah model”, in M. N. Ali (ed.). Islamic finance and social welfare, Qatar Faculty of Islamic Studies, Hamad Bin Khalifa University, and Islamic Research and Training Institute.
10. Ahmad, A., Mahbob, I., and Ayub, M. (2016). “The nature ofRetakaful: risk sharing or transferring risks?”, in M. N. Ali and S. Nissar (eds.). Takaful and Islamic cooperative finance, Edward Elgar Publishing, pp.171-191.
11. Ahmad, A. (2016). “Islamic insurance: a cooperative model”, in E. A. Alim et al, eds. Islamic Commercial Law Report 2016. Kuala Lumpur, Dubai: International Sharī‘ah Research Academy for Islamic Finance (ISRA), Thomson Reuters, pp.90-92.
12. Ahmad, A. (2016). “Islamic insurance: a cooperative model”, in E. A. Alim et al, eds. Islamic Commercial Law Report 2016. Kuala Lumpur, Dubai: International Sharī‘ah Research Academy for Islamic Finance (ISRA), Thomson Reuters, pp.90-92.
13. Oseni, A., and Ahmad, A.(2015). “Dispute resolution in Islamic finance: a case analysis of Malaysia,” in H.A. El-Karanshawi et al, eds. Ethics, governance and regulation in Islamic finance. Doha: Bloomsbury Qatar Foundation, pp.125-135.
14. Ahmad, A., and Hassan, K. (2011). “Developments in Islamic finance practice: the experience of Australia,” in M.K. Hassan, and H.M. Mahlknecht, eds. Islamic capital markets: products and strategies.London: John Wiley & Sons Ltd, pp.341-356.
15. Ahmad, A., (2011). “Islamic financial products: salient features,” In, Dubai Exports and Zawya (ed.) The UAE Islamic financial services directory 2011.
16. Ahmad, A., and Ahmad, A. (2008) “Islamic micro and medium sized enterprises (MMEs) finance: the case study of Australia,” in M. Obaidullah, and H.S. Abdul Latif, eds. Islamic finance for micro and medium enterprises. Jeddah: Islamic Research Training Institute, and Brunei: Universiti Brunei Darussalam, pp.240-264.
জার্নাল এডিটর (সম্পাদকীয় দায়িত্ব):
1. Founding Editor, International Journal of Excellence in Islamic Banking and Finance
2. এডিটরিয়াল এডভাইজারী বোর্ড মেম্বার:
1. International Journal of Islamic and Middle Eastern Finance and Management (Emerald published)
2. Humanomics: The International Journal of Systems and Ethics (Emerald published)
3. Journal of Islamic Accounting and Business Research (Emerald published)
4. Journal of Islamic Economics, Banking and Finance (IBBL published)
5. International Journal of Islamic Thoughts (BIIIT)
6. Shirka Journal of Business and Economics
7. ইসলামী আইন ও বিচার।
ড. আবু উমর ফারূক আহমদের লেখা ৫০টির মত গবেষণামূলক প্রবন্ধ বিভিন্ন সুপ্রসিদ্ধ আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়। এছাড়াও তার অনেক বই, সম্পাদিত বইয়ে চ্যাপ্টার এবং রিপোর্টও প্রকাশিত হয়।
এছাড়া তিনি এশিয়া, আফ্রিকা, আমেরিকা, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তাঁর লেখা ৫০টিরও অধিক গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।
Make sure you enter the(*)required information